নিউজ ডেস্ক, সিএনএন বিডি ২৪.কম: বেড়েই চলছে অপরাধীর দৌরাত্ম্য । "মাহমুদুর রহমান রলিভ" তিনি কখনো ব্যবসায়ী,কখনো আইটির লোক,কখনো তিনি আইনজিবী।
নিজেই এক বুয়া আইনজিবীর পেড ব্যবহার করে তার নিজ বোনকে হুমকি দেয়। ফোনে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের হুমকির প্রমান থাকা শর্তেও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা অদৃশ্য কারনে নিরব। ডিএমপি মোহাম্মদপুর থানায় তারেই বড় বোন আফসানা রহমান জিডি করেছিলেন। জিডি নং ৭৮৩,তারিখ ১০-০১-২০২২। ভুক্তোভোগী আফসানা থানায় অদৃশ্য কারনে কোন প্রতিকার না পেয়ে আদালতে মামলা করেন। ভুক্তোভোগী মামলা করেও আরো ঝামেলায় জড়িয়ে গেলেন। ভয়ঙ্কর এই অপরাধী মাহমুদুর রহমান রলিভের নির্দেশদাতা গডফাদার তারিই মামা সফিক আহম্মেদ। একটি বয়েজ রেকর্ডে শুনা যাচ্ছে আফসানা রহমানকে ধর্ষনের হুমকিও তিনি দিচ্ছেন। বিভিন্ন সময়ে অন্যের বাজে ছবির সাথে এডিট করে আফসানা ছবি দিয়ে সোসাল মিডিয়ায় প্রচার করে সম্মান হানির চেষ্টাও করছেন এবং তার বিরুদ্ধে করা মামলা প্রত্যাহার করার জন্য চাপ প্রয়োগ করে। এ কারণে দেখা দিয়েছে উদ্বেগ-আতঙ্ক। ভয়ঙ্কর এই অপরাধী মাহমুদুর রহমান রলিভের হুমকি আতন্কে বিগত ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ইং ষ্টক করেন এবং ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ রমনা থানায় সহ কর্মীর মাধ্যমে একটি জিডি করেন। জিডি নং ২৯২৯,যাহা বর্তমানে ডিবি সাইবার ক্রাইম থাকলেও কোন অগ্রগতি না থাকায় এই ভয়ঙ্কর অপরাধীর অপরাধ বেড়েই চলছে। দীর্ঘ দিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি থেকে চিকিৎসা গ্রহন করে বাসায় আসেন আফসানা রহমান। শুত্রুবার রাতে শুনতে পান আফসানা যখন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসাধীন তখন তারই ফ্ল্যাট দখল করে নেন এই ভয়ঙ্কর অপরাধী মাহমুদুর রহমান রলিভ। তিনি আবার ও মোহাম্মদপুর থানায় নতুন করে আরো একটি জিডি করেন। জিডি নং ১৭৬৮, তারিখ ২১/১০/২০২২ইং। অপরাধের নির্দেশদাতা গডফাদার সফিক আহম্মেদ,অপরাধী মাহমুদুর রহমান রলিভসহ অপরাধমূলক কর্মকান্ডে জড়িতদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কবে আইনের আওতায় আনবেন? সে অপেক্ষায় ভুক্তোভোগী।(অডিও রেকর্ড এবং মোবাইল এসএমএস সংগ্রহে আছে) চলবে...