ইউনকে গ্রেপ্তারে তদন্তকারীদের প্রচেষ্টা প্রাথমিকভাবে রুখে দেন প্রেসিডেন্টের নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা। পরে তাকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হন তদন্তকারীরা।
এর আগে চলতি মাসের শুরুর দিকে ইউনকে গ্রেপ্তার করতে গিয়ে তার নিরাপত্তা বাহিনীর বাধার মুখে পড়ে তদন্তকারীরা। এতে সেই অভিযান ব্যর্থ হয়।
সামরিক আইন জারির জেরে গত ১৪ ডিসেম্বর ইউনকে দেশটির পার্লামেন্টে অভিশংসন করা হয়। প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব থেকে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
রাষ্ট্রদ্রোহ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে শুরু হয় ফৌজদারি তদন্ত। পরে গত ৩১ ডিসেম্বর ইউনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন দক্ষিণ কোরিয়ার একটি আদালত।