ড. কামাল বলেন, বিশ্বব্যাপী রাষ্ট্রহীন ও উদ্বাস্তু মানুষের সমস্যাগুলো বাংলাদেশ গভীরভাবে উপলব্ধি করে। রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী বর্বরোচিত নির্যাতনের শিকার হয়ে রাষ্ট্রহীন ও উদ্বাস্তু হয়েছে। তাদের জীবনযাপনের অধিকার মারাত্মকভাবে লঙ্ঘিত ও অবহেলিত হয়েছে। এটি গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন।
বাংলাদেশ মানবিক বিবেচনায় রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছে। এ অবস্থায় সংকটের তাৎপর্য উপলব্ধি করে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জন্য সমন্বিত পদক্ষেপ অপরিহার্য।
এ সময় ড. কামাল রোহিঙ্গা সংকট কার্যকরভাবে নিরসন এবং তাদের মানবাধিকার সুরক্ষার সবচেয়ে ফলপ্রসূ উপায় হিসেবে তাদের নিজ দেশে দ্রুত প্রত্যাবাসনের আহ্বান জানান।
একইসঙ্গে মিয়ানমারের জাতীয় মানবাধিকার কমিশন এবং মিয়ানমার কর্তৃপক্ষকে অবিলম্বে স্বদেশে প্রত্যাবাসনের জন্য ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আহ্বান জানান তিনি।
জিএএনএইচআরআই’র সভাপতি মারইয়াম আল আতিয়ার সভাপতিত্বে এই সাধারণ পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় জাতীয় মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানের আঞ্চলিক নেটওয়ার্কের সভাপতিরা তাদের বক্তব্য ও প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন।