ধুকতে ধুকতে ফাইনালে আসলেও বেলিংহ্যাম-কেইনদের নিয়ে সতর্ক কোচ লুইস দে লা ফুয়েন্তে।
কারণ, সময়ের অন্যতম সেরা খেলোয়াড়দের নিয়েই মাঠে নামবে ইংল্যান্ড। ফাইনালে সাকা, কেইন, ফোর্ডেন, বেলিংহ্যামরা ছন্দে ফিরলে বিপাকে পড়তে হবে স্পেনকে।
ফাইনালে প্রতিপক্ষ হিসেবে ইংল্যান্ডকে পেয়ে সাংবাদিকদের কোচ লা ফুয়েন্তে বলেন, টুর্নামেন্ট শুরুর আগে ইংল্যান্ড ও ফ্রান্স ফেভারিট ছিল, একই সঙ্গে জার্মানিও যেহেতু তারা ঘরের মাঠে খেলছিল। ফেভারিটদের বিপক্ষে ম্যাচগুলো পেরিয়ে আসার সুযোগ হয়েছে।
‘এখন আমাদের সামনে আরেকটি বড় ম্যাচ আছে। এখন পর্যন্ত হয়তো ইংল্যান্ডের চেয়ে স্পেন ভালো খেলা উপহার দিয়ে ফাইনালে উঠেছে, তবে তা ফাইনালে কোনো প্রভাব ফেলবে না। ইংল্যান্ডের কোয়ালিটি খেলোয়াড় আছে, যারা যেকোনো মুহূর্তে জ্বলে উঠতে পারে।
স্পেনের চতুর্থ নাকি ইংল্যান্ডের প্রথম, পরিসংখ্যান কি বলছে?
ক্লাব পর্যায়ে ইংলিশ ফুটবলারদের অভিজ্ঞতা নিয়ে তিনি বলেন, শুধু জাতীয় দল নয়, ক্লাব পর্যায়েও অভিজ্ঞতায় ভরপুর একটি শক্তিশালী দলের বিপক্ষে খেলতে যাচ্ছি আমরা। তাই কঠিন এক ম্যাচ হতে যাচ্ছে। তবে আমরা খেলতে মুখিয়ে আছি। শিরোপা জেতার জন্য এই দলের খেলোয়াড়রা লড়াই চালিয়ে যাবে।
১৯৯৬ সালে ইউরোর পর এই প্রথম মেজর কোনো টুর্নামেন্টে মুখোমুখি হতে যাচ্ছে ইংল্যান্ড-স্পেন। সেই দেখায় স্পেনকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ওঠে ইংল্যান্ড।