আমির খসরু বলেন, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে অনেকে অনেক কথা বলেন। সবাই সবার মতামত দিতে পারবেন। তবে, সিদ্ধান্ত দেওয়ার অধিকার একমাত্রা জনগণের। কোনো গোষ্ঠি বা কোনো শক্তি একা বসে বাংলাদেশকে ঠিক করবে এটা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। যদি হয়ও সেটা ভবিষ্যতের জন্য ঠিক হবে না।
তিনি বলেন, স্বৈরাচার চলে যাওয়ার পর মানুষের মধ্যে অনেক বৈপ্লবিক পরিবর্তন হয়েছে। এখানে নাগরিক সমাজ থেকে শুরু করে রাজনৈতিক, এনজিওসহ সকলের মধ্যে সংস্কার প্রয়োজন। সবার ভাবা উচিত কিভাবে বাংলাদেশকে আরও উন্নত করা যায়।
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে বিএনপির এই নেতা বলেন, সংস্কার যা প্রয়োজন তা ইতোমধ্যে নির্ধারণ করা হয়ে গেছে। এখান কাজ শুরু করতে হবে। সংস্কারের নামে সময় নিলে হবে না।
অনুষ্ঠানে সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ও দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান, সিপিডির গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম, গণ সংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকিসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।