সোমবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৪
লাইফ স্টাইল ডেস্ক, সিএনএন বিডি ২৪.কম: শরীরে আয়রনের ঘাটতি দূর করার পাশাপাশি রক্তে লাল কণিকার পরিমাণ বাড়ায় কিশমিশ। শুকনো কিশমিশ খাওয়ার পরিবর্তে ভিজিয়ে খেলে উপকার বেশি।
১. ব্লাড প্রেসার
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের প্রাকৃতিক পদ্ধতিগুলোর মধ্যে একটি কিশমিশ। এর মধ্যে থাকা পটাসিয়াম হাই ব্লাড প্রেসার বশে রাখে।
২. রক্ত স্বল্পতা কমায়
রক্ত স্বল্পতা কমাতে কিশমিশ যথেষ্ট উপকারী। নিয়মিত কিশমিশ খেলে এর মধ্যে থাকা আয়রন রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ায়। এছাড়াও এর মধ্যে আছে তামা যা রক্তে লাল রক্তকণিকা তৈরিতে সাহায্য করে।
৩. হজমশক্তি বাড়ায়
সুস্থ থাকার জন্য ভালো হজমশক্তি জরুরি। এটি হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। রোজ রাতে একগ্লাস পানিতে কিশমিশ ভিজিয়ে রাখুন। পরের দিন ভোরে সেই কিশমিশ খান। নিজেই তারপর তফাত খেয়াল করুন দিন ১৫ পরেই।
৪. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
আপনি যদি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে চান তবে ভেজা কিশমিশ এবং তার পানি নিয়মিত খান। এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা রোগের সঙ্গে লড়াই করার ক্ষমতা বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
৫. বিষমুক্ত শরীর
শরীরকে দূষণমুক্ত করতে কিশমিশ খান নিয়মিত। চারিদিকের দূষণে আপনি যখন জেরবার তখন সকালে খালি পেটে ভেজানো কিশমিশ খেলে শরীর বিষমুক্ত হবে। ভেজানো কিশমিশের পাশাপাশি কিশমিশ ভেজানো পানিও খেতে পারেন।
৬. কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়
নিয়মিত কিশমিশ খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য কমে। আপনি যদি পেটের সমস্যায় নিয়মিত ভোগেন তাহলে প্রতিদিন সকালে খালিপেটে ভেজানো কিশমিশ খান। যারা কোষ্ঠকাঠিন্যে কষ্ট পান তারা ওষুধের বদলে নিয়মিত কিশমিশ খেয়ে দেখতে পারেন।