এ ছাড়াও বিভিন্ন সময়ে নানা ভাবে তার হয়রানির স্বীকার অনেকেই আছেন যারা তার বিরুদ্ধে তদন্ত করলে স্বাক্ষী দিতে উপস্হিত থাকবেন। উক্ত মামলায় ১ নাম্বার আসামি বিগত ১৭/০৪/২০২৩ইং তারিখে বিজ্ঞ আদালত হইতে অর্ন্তবর্তীকালীন জামিন প্রাপ্ত হয়। পরবর্তী ধার্য্য তারিখে বিজ্ঞ আদালতে জামিন বর্ধিত করার আবেদন করিলে বাদী কর্তৃক জামিনের বিরোধিতা করিয়া জামিনের বিরুদ্ধে বিজ্ঞ আদালতে আবেদন করেন। বিজ্ঞ আদালত ঘটনা যাচাই বাছাই করিয়া তদন্ত প্রতিবেন দাখিলের জন্য আদেশ দেন। কচুয়া থানা আদেশ প্রাপ্ত হইয়া একই এসআই মোঃ মামুনুর রশিদ সরকার বিজ্ঞ আদালত হইতে জামিন নেওয়া পরে পূর্বের ডাইরী  নং- ১১৬৮/২২ ওবায়েদ উল্যাহ ভূলন নাম উল্লেখ না থাকা সত্তে¡ও এই ঘটনা দেখাইয়া বিজ্ঞ আদালতে বিগত ১০/০৬/২০২৩ইং তারিখে একই ভাবে মিথ্যা ও কাল্পনিক তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। অথচ সি.আর মামলা নং- ৩৪৯/২২ এ স্বাক্ষী হিসাবে বাদী ঘটনাস্থলে উপস্থিত (প্রত্যক্ষ দর্শী হিসাবে) যাদের নাম উল্লেখ করে মামলা দায়ের করেন। উক্ত স্বাক্ষী (১) মোঃ হুমায়ূন কবির, পিতা- মোঃ আব্দুর রব, সাং- ইসলামপুর, (২) মোঃ আবুল কালাম, পিতা- আব্দুল কাদের, সাং- নাউলা, (৩) মোঃ সাদেক হোসেন, পিতা- আব্দর রব,  সাং- নাউলা, (৪) হেলাল উদ্দিন, পিতা- আব্দুল হক,সাং- নাউলা, সর্ব থানা- কচুয়া, জেলা- চাঁদপুর এ নোটারী পাবলিক এর কার্যালয়ে বিগত ১২/০৬/২০২৩ইং তারিখে সি.আর মামলা নং- ৩৪৯/২২ এ বর্ণিত ঘটনা ঘটে নাই বলিয়া ঘোষনা প্রদান করেন।
মামলায় ১ নাম্বার আসামি কর্মব্যস্ততা  ও সন্তানের পড়ালেখার কারণে ঢাকায় থাকে। উল্লেখিত ঘটনার দিন ও সময় তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে কার্ডিওলজী সিসি ইউনিটে চিকিৎসাধীন (ভর্তি) ছিলেন। যেহেতু তদন্ত কর্মকর্তা সি.আর মামলা নং- ৩৪৯/২২ এ মানিত পাবলিক স্বাক্ষীগণের জবানবন্দী গ্রহণ না করিয়া এবং সাধারণ ডাইরী নং- ১১৬৮/২২ এ  নাম না থাকা সত্তে¡ও বাদী পক্ষের দ্বারা অসৎ উপায়ে লাভবান ও প্রভাবিত হইয়া মিথ্যা ঘটনা সাজাইয়া কাল্পনিক ভাবে বিগত ১০/০৬/২০২৩ইং তারিখে আইনের পোশাক পড়ে আইন বর্হিভূত প্রতিবেদন দাখিল করায় এ ঘটনার প্রতিকার চেয়ে হয়রানির শিকার ওবায়েদ উল্যাহ ভূলন এসআই মোঃ মামুনুর রশিদ সরকারের বিরুদ্ধে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি)বরাবর আবেদন করেন।