তখন তাদের শর্ত দেওয়া হয়েছিল, পূজা শেষ হলে মণ্ডপটি সরিয়ে নিতে হবে। আয়োজকরা এই শর্তে রাজিও হয়েছিলেন।
তবে, পূজা শেষ হওয়ার পর বারবার বলা সত্ত্বেও তারা মণ্ডপটি সরিয়ে নেননি। উল্টো সেখানে স্থায়ী মন্দির বানানোর চেষ্টা করে। রেল কর্তৃপক্ষ তাদের এই কাজ থেকে বিরত থাকতে বললেও তারা শোনেননি।
উপদেষ্টা জানান, এই পরিস্থিতিতে রেলওয়ে তার অবৈধভাবে দখল হওয়া সম্পত্তি মুক্ত করতে সব আইনি প্রক্রিয়া মেনে বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) খিলক্ষেত এলাকার ওই অস্থায়ী মণ্ডপটি সরিয়ে ফেলেছে।
রেল কর্তৃপক্ষ আরও জানায়, মণ্ডপটি সরানোর আগে ওই এলাকায় থাকা প্রায় শতাধিক দোকানপাট, রাজনৈতিক দলের কার্যালয় এবং কাঁচাবাজারও সরানো হয়েছে। অস্থায়ী মন্দিরের প্রতিমাগুলোকে যথাযোগ্য মর্যাদার সঙ্গে বালু নদীতে বিসর্জন দেওয়া হয়েছে।
রেল কর্তৃপক্ষ সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে, এই বিষয়ে যেকোনো ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বা উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকতে।