শিক্ষার্থী মাকিন আজ শুক্রবার (২৫ জুলাই) দুপুর ১টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে মারা যান।
এ ছাড়া দগ্ধ ও আহত ৫৪ জন জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউট, সিএমএইচসহ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এদের মধ্যে এখনও পাঁচজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
এ ছাড়া নিহতদের মধ্যে গতকাল পাঁচজনের পোড়া মৃতদেহ ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে শনাক্ত করা হয়েছে। তারা হলেন—ওকিয়া ফেরদৌস নিধি। তার একটি নমুনা বিশ্লেষণ করে নিশ্চিত হওয়া গেছে সে ফারুক হোসেন ও সালমা আক্তার দম্পতির কন্যাসন্তান। এ ছাড়া লামিয়া আক্তার সোনিয়া, যার ছয়টি নমুনা বিশ্লেষণ করে নিশ্চিত হওয়া গেছে সে বাবুল ও মাজেদা দম্পতির কন্যাসন্তান। আফসানা আক্তার প্রিয়া, যার দুটি নমুনা বিশ্লেষণ করে নিশ্চিত হওয়া গেছে সে আব্বাস উদ্দিন ও মিনু আক্তার দম্পতির কন্যাসন্তান আফসানা আক্তার প্রিয়া। রাইসা মনি, যার একটি নমুনা বিশ্লেষণ করে নিশ্চিত হওয়া গেছে সে শাহাবুল শেখ ও মিসেস মিম দম্পতির কন্যাসন্তান। মারিয়াম উম্মে আফিয়া, যার একটি নমুনা বিশ্লেষণ করে নিশ্চিত হওয়া গেছে সে আব্দুল কাদির ও উম্মে তামিমা আক্তার দম্পতির কন্যাসন্তান মারিয়াম উম্মে আফিয়া।
এদিকে, গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে নিখোঁজ ও হতাহতের তালিকা দিয়েছে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ কর্তৃপক্ষ। তালিকা অনুসারে, বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় মোট ২২ জন নিহত হয়েছেন, গুরুতর আহত হয়েছেন ৫১ জন। আর নিখোঁজ রয়েছে পাঁচজন। হতাহতের এই তালিকা স্কুলের তদন্ত কমিটি হালনাগাদ করছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
গত সোমবার (২১ জুলাই) দুপুর সোয়া ১টার দিকে রাজধানীর দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি ভবনে বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হয়।