এসময় তাদের কাছ থেকে ৬টি সামুরাই উদ্ধার করা হয়।
আজ সোমবার (১৪ জুলাই) দুপুরে কারওয়ান বাজারে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান র্যাব-২ এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি মো. খালিদুল হক হাওলাদার।
র্যাব-২ বলছে, আয়েশা ও তার সহযোগীরা দীর্ঘদিন ধরে মোহাম্মদপুর ও আশপাশের এলাকায় সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়ে আসছিলেন। তারা দিনে কম জনসমাগমপূর্ণ এলাকায় পথচারীদের জিম্মি করে ছিনতাই করতেন। আর রাতে বাসাবাড়ি বা চলন্ত গাড়িতে লুটপাট চালাতেন।
অতিরিক্ত ডিআইজি মো. খালিদুল হক হাওলাদার বলেন, ২৯ জুন আদাবরে মাদক সংক্রান্ত বিরোধে রাজু (২৫) নামের এক যুবককে কুপিয়ে মারাত্মক জখম করে আসাদ ও তার সহযোগীরা। এ ঘটনায় পরদিন আদাবর থানায় একটি হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করা হয়।
আসাদ জন্মসূত্রে আদাবরের বাসিন্দা। একসময় রাজমিস্ত্রির কাজ করলেও পরে কবজিকাটা আনোয়ারের সঙ্গে যুক্ত হয়ে অপরাধ জগতে প্রবেশ করে। বর্তমানে তার বিরুদ্ধে আদাবর থানায় হত্যা চেষ্টা, ডাকাতি, ছিনতাই ও চুরিসহ মোট সাতটি মামলা রয়েছে।
আসাদের অন্যতম সহযোগী ইউসুফও একাধিক অপরাধে জড়িত বলে জানিয়েছে র্যাব। গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে আদালতে পাঠানো হবে।