আন্তর্জাতিক ডেস্ক, সিএনএন বিডি ২৪.কম: ইউক্রেনের জন্য পশ্চিমা দেশগুলোর পক্ষ থেকে দেওয়া সম্ভাব্য ‘নিরাপত্তা নিশ্চয়তা’র ধারণা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে রাশিয়া। এই ঘোষণার পরপরই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে কথা বলবেন।
আজ শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেছেন, বিদেশিদের, বিশেষ করে ইউরোপীয় ও আমেরিকান সামরিক বাহিনীর মাধ্যমে ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। তিনি জোর দিয়ে বলেন, এমন কোনো ব্যবস্থা রাশিয়ার কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না।
রাশিয়ার পক্ষ থেকে এই প্রত্যাখ্যান এমন এক সময়ে এসেছে, যখন প্যারিসে অনুষ্ঠিত শীর্ষ সম্মেলনে দুই ডজনেরও বেশি দেশ শান্তি চুক্তির পর ইউক্রেনে ‘নিরাপত্তামূলক’ বাহিনী মোতায়েনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এই বাহিনীর লক্ষ্য হলো, মস্কোকে ভবিষ্যতে ইউক্রেনে আর কোনো সামরিক আগ্রাসন চালানো থেকে বিরত রাখা।
সম্প্রতি বেইজিং সফরের সময় শান্তি চুক্তি না হলে ইউক্রেনে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করেন পুতিন । এরপর থেকেই এই উদ্বেগ বাড়ছে যে, তিনি সম্ভবত সংঘাতের অবসান চান না।
এ বিষয়ে স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) হোয়াইট হাউসে বিশিষ্ট প্রযুক্তি নির্বাহীদের সঙ্গে নৈশভোজের ফাঁকে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প জানিয়েছেন, খুব শিগগিরই তিনি পুতিনের সঙ্গেও কথা বলবেন। একই সঙ্গে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গেও টেলিফোনে কথা বলেন।
পেসকভও নিশ্চিত করেছেন, প্রয়োজন হলে ট্রাম্পের সঙ্গে পুতিনের ফোনালাপ খুব দ্রুতই আয়োজন করা যেতে পারে।
ইউক্রেনের জন্য পশ্চিমা দেশগুলোর পক্ষ থেকে দেওয়া সম্ভাব্য ‘নিরাপত্তা নিশ্চয়তা’র ধারণা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে রাশিয়া। এই ঘোষণার পরপরই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে কথা বলবেন।
আজ শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেছেন, বিদেশিদের, বিশেষ করে ইউরোপীয় ও আমেরিকান সামরিক বাহিনীর মাধ্যমে ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। তিনি জোর দিয়ে বলেন, এমন কোনো ব্যবস্থা রাশিয়ার কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না।
রাশিয়ার পক্ষ থেকে এই প্রত্যাখ্যান এমন এক সময়ে এসেছে, যখন প্যারিসে অনুষ্ঠিত শীর্ষ সম্মেলনে দুই ডজনেরও বেশি দেশ শান্তি চুক্তির পর ইউক্রেনে ‘নিরাপত্তামূলক’ বাহিনী মোতায়েনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এই বাহিনীর লক্ষ্য হলো, মস্কোকে ভবিষ্যতে ইউক্রেনে আর কোনো সামরিক আগ্রাসন চালানো থেকে বিরত রাখা।
সম্প্রতি বেইজিং সফরের সময় শান্তি চুক্তি না হলে ইউক্রেনে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করেন পুতিন । এরপর থেকেই এই উদ্বেগ বাড়ছে যে, তিনি সম্ভবত সংঘাতের অবসান চান না।
এ বিষয়ে স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) হোয়াইট হাউসে বিশিষ্ট প্রযুক্তি নির্বাহীদের সঙ্গে নৈশভোজের ফাঁকে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প জানিয়েছেন, খুব শিগগিরই তিনি পুতিনের সঙ্গেও কথা বলবেন। একই সঙ্গে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গেও টেলিফোনে কথা বলেন।
পেসকভও নিশ্চিত করেছেন, প্রয়োজন হলে ট্রাম্পের সঙ্গে পুতিনের ফোনালাপ খুব দ্রুতই আয়োজন করা যেতে পারে।
ইউক্রেনের জন্য পশ্চিমা দেশগুলোর পক্ষ থেকে দেওয়া সম্ভাব্য ‘নিরাপত্তা নিশ্চয়তা’র ধারণা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে রাশিয়া। এই ঘোষণার পরপরই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে কথা বলবেন।
আজ শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেছেন, বিদেশিদের, বিশেষ করে ইউরোপীয় ও আমেরিকান সামরিক বাহিনীর মাধ্যমে ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। তিনি জোর দিয়ে বলেন, এমন কোনো ব্যবস্থা রাশিয়ার কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না।
রাশিয়ার পক্ষ থেকে এই প্রত্যাখ্যান এমন এক সময়ে এসেছে, যখন প্যারিসে অনুষ্ঠিত শীর্ষ সম্মেলনে দুই ডজনেরও বেশি দেশ শান্তি চুক্তির পর ইউক্রেনে ‘নিরাপত্তামূলক’ বাহিনী মোতায়েনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এই বাহিনীর লক্ষ্য হলো, মস্কোকে ভবিষ্যতে ইউক্রেনে আর কোনো সামরিক আগ্রাসন চালানো থেকে বিরত রাখা।
সম্প্রতি বেইজিং সফরের সময় শান্তি চুক্তি না হলে ইউক্রেনে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করেন পুতিন । এরপর থেকেই এই উদ্বেগ বাড়ছে যে, তিনি সম্ভবত সংঘাতের অবসান চান না।
এ বিষয়ে স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) হোয়াইট হাউসে বিশিষ্ট প্রযুক্তি নির্বাহীদের সঙ্গে নৈশভোজের ফাঁকে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প জানিয়েছেন, খুব শিগগিরই তিনি পুতিনের সঙ্গেও কথা বলবেন। একই সঙ্গে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গেও টেলিফোনে কথা বলেন।
পেসকভও নিশ্চিত করেছেন, প্রয়োজন হলে ট্রাম্পের সঙ্গে পুতিনের ফোনালাপ খুব দ্রুতই আয়োজন করা যেতে পারে।